Latest Post

শীতের শুরু থেকেই ত্বকের যত্ন নেওয়া উচিৎ। হাতের কাছে রাখুন কয়েকটি টিপস। শীতে গরম জলে স্নান করেন প্রায় সকলেই। কিন্তু জানেন কি গরম জল ত্বকের আর্দ্রতা কমিয়ে দেয়। তাই গরম জলে মুখ কখনওই ধোয়া উচিৎ নয়।

 শীত আসতে আর হাতেগোনা কয়েকটা দিন। হেমন্তের বাতাসে ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব। ত্বকেও একটু একটু টান ধরছে। তৈলাক্ত ত্বকও এই সময় শুষ্ক হয়ে যায়। আর ত্বক যদি শুষ্ক হয়ে যায় তার জেল্লা চলে যায়। তাই শীতের শুরু থেকেই ত্বকের যত্ন নেওয়া উচিৎ। হাতের কাছে রাখুন কয়েকটি টিপস।

শীতে গরম জলে স্নান করেন প্রায় সকলেই। কিন্তু জানেন কি গরম জল ত্বকের আর্দ্রতা কমিয়ে দেয়। তাই গরম জলে মুখ কখনওই ধোয়া উচিৎ নয়।



শীতে ত্বক বেশি শুষ্ক হয়ে যায়। তাই ত্বককে ময়শ্চারাইজ করা প্রয়োজন। অয়েল বেসড ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা ভালো। এই সময় ত্বককে বার ময়শ্চারাইজ করলে, ত্বক মোলায়েম ও নরম থাকে।

শীতকালে মরা চামড়ার কারণে ত্বক নির্জীব হয়ে যায়। শুষ্ক ত্বকেই এই সমস্যা বেশি হয়। তাই সপ্তাহে একদিন এক্সফোলিয়েশন করা ভীষণই প্রয়োজন।  

শুধু ত্বকের যত্ন নিলেই হবে না। ঠোঁটের কথাও মনে রাখতে হবে। শীত কালে শুষ্ক, ফাটা ঠোঁটের সমস্যায় সকলেই ভোগেন। তাই লিপ জেল বা লিপ গ্লস ব্যবহার করা দরকার। পেট্রোলিয়াম জেলিও ব্যবহার করা যেতে পারে।

অনেকেই ভাবেন শীতকাল, তাই সানস্ক্রিন লোশান ব্যবহার করার দরকার নেই। কিন্তু ধারণাটা সম্পূণ ভুল। শীতকালে রোদের তাপ খুব বেশি থাকে। বাইরে বেরোলে রোদের তাপ শুষ্ক ত্বকে আরও বেশি প্রভাব ফেলে। তাই বাইরে বেরোলে অবশ্যই অন্তত এসপিএফ ১৫ যুক্ত সানস্ক্রিন লোশান ব্যবহার করলে ভালো ফল পাবেন। শুধু মুখে নয়, হাত বা শরীরের যে যে অংশ খোলা থাকবে সে সব অংশেও সানস্ক্রিন লোশান লাগিয়ে রাখুন। 



ক্রমশ থাবা বসাচ্ছে মারণরোগ ক্যানসার। যার ফলে প্রবল সমস্যায় পড়তে পারে গোটা মানবজাতি। এমনটাই হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যানসার।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা(হু)—র এই শাখা সংগঠন সাধারণত ক্যানসার নিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা চালায়। সম্প্রতি এই সংগঠন তাদের একটি সমীক্ষার রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। সেখানে তারা উল্লেখ করেছে, বিশ্ব জুড়ে ক্রমশ বাড়ছে ক্যানসারের প্রকোপ। দিন দিন বাড়ছে ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা।
রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে এ বছর সারা বিশ্বে অন্তত দেড় কোটির বেশি মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছেন। তার মধ্যে অন্তত এক কোটি মানুষের বাঁচার কোনও আশাই নেই।
রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, ক্যানসারে আক্রান্ত ৮ জন পুরুষের মধ্যে একজন ও ১১ জন মহিলাদের মধ্যে একজন মৃত্যুর শিকার হবে।

মাত্রাতিরিক্ত ধূমপান, মদ্যপান—সহ বিভিন্ন কারণে ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দিন দিন যে ভাবে এই মারণরোগ থাবা বসাচ্ছে তাতে চিন্তা বাড়ছে হু’র।


ওয়েবসাইট বানানোর খরচ : আজ, অনলাইন টেকনলজি এবং ইন্টারনেটের (internet) ব্যবহার অনেক বেশি বেড়ে যাওয়ার ফলে, একটি ব্লগ ও ওয়েবসাইট তৈরি করে টাকা আয় করার সুযোগ অনেক বেশি হয়ে দাঁড়িয়েছে।



লক্ষ লক্ষ লোকেরা, একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে, নিজের ঘরে বসেই প্রচুর টাকা আয় করছেন। সে, একটি অনলাইন শপিং (e-commerce) ওয়েবসাইট হতে পারে বা একটি সাধারণ ব্লগ সাইট।
এমনিতে, ইন্টারনেটে বিভিন্ন রকমের অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। যেমন, online shopping website, একটি সাধারণ ব্লগ (blog), ফোরাম (forum), social media websites, নিজের ব্যবসার বা কোম্পানির ওয়েবসাইট এবং বিভিন্ন আরো অন্য রকমের ওয়েবসাইট আমরা বানাতে পারি।

তাই, একটি ওয়েবসাইট বানাতে কত টাকা খরচ হবে, সেটা পুরো পুরি নির্ভর করবে আপনার চাহিদার ওপরে। আপনি কেমন ওয়েবসাইট বানাতে চাচ্ছেন, সেটার ওপরেই ওয়েবসাইট তৈরির খরচ নির্ভর।
  • ওয়েবসাইট ও ব্লগে ফ্রি ট্রাফিক কিভাবে পাবেন ?
  • ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করুন

ওয়েবসাইট তৈরি করতে কত টাকা খরচ হবে ?

দেখুন, আমি ওপরেই আপনাদের বলেছি, আপনি কিরকম ওয়েবসাইট বানাতে চাচ্ছেন, সেটার ওপরে নির্ভর করবে আপনার টাকা খরচের পরিমান।
যদি আপনি একটি “অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট” তৈরি করার কথা ভাবছেন, তাহলে সেটা একজন web designer বা developer কে দিয়ে বানাতে হবে। কারণ, এই ধরণের advanced website বানানো সবাইর পক্ষে সম্ভব না।
এই ক্ষেত্রে, আলাদা আলাদা ওয়েব ডিসাইনার রা আপনার থেকে আলাদা আলাদা পরিমানে টাকা দাবি করতে পারে।
কিন্তু, একটি অনলাইন শপিং বা e-commerce সাইট বানানোর খরচ প্রায় Rs.৪০,০০০/- থেকে Rs.৫০,০০০/- এর ভেতরেই। অবশই, অনেক web developer রা আপনাকে আরো কম টাকাতেই বানিয়ে দিতে পারে।
তাছাড়া, যদি একটি সাধারণ ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করতে চাচ্ছেন, তাহলে যেকোনো web developer বা designer কে দিয়ে কেবল Rs.১০,০০০/- থেকে Rs.১৫,০০০/- মধ্যেই বানিয়ে নিতে পারবেন।
কিন্তু, আপনি যদি একটি সাধারণ ওয়েবসাইট বা ব্লগ বানাতে চাচ্ছেন, তাহলে সেটা নিজেই তৈরি করে নিতে পারবেন ওয়ার্ডপ্রেস (WordPress) এর মাধ্যমে। এবং, এই ক্ষেত্রে প্রথম অবস্থায় খরচের পরিমান কম।
তাহলে চলুন, নিজেই একটি সাধারণ ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট বানানোর জন্য কত টাকা লাগবে, সেটা নিচে জেনে নেই।

Best Web Design & Mobile App Development Company in West Bengal ,India  

ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট ও ব্লগ (blog) বানাতে কত টাকা খরচ হবে ?

একটি, সাধারণ কোম্পানি ওয়েবসাইট বা ব্লগ নিজেই বানানোর জন্য আপনার কিছু সাধারণ জিনিসের প্রয়োজন। এবং, এই ধরণের ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট বানানোর সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া আপনারা গুগলে সার্চ করে বা ইউটিউবে ভিডিও দেখেই জেনে নিতে পারবেন।
যদি আপনারা কেবল ব্লগ সাইট বানানোর কথা ভাবছেন, তাহলে অবশই নিজেই একটি ব্লগ তৈরি করুন। কারণ, ব্লগ তৈরির খরচ অনেক কম যদি আপনারা নিজেই সেটা ওয়ার্ডপ্রেসের মাধ্যমে বানাচ্ছেন।
  • কিভাবে একটি ফ্রি ব্লগার ব্লগ তৈরি করবেন ?

১. Domain name 

যেকোনো ওয়েবসাইট বা ব্লগ বানানোর জন্য আপনার একটি premium domain এর প্রয়োজন হবে। একটি “.com” ডোমেইন নেম এমনিতে কেবল Rs.২৫০ থেকে Rs.৫০০ টাকার ভেতরে প্রথম বছরের জন্য পেয়ে যাবেন।
এমনিতে, domain name কেনার জন্য Godaddy website সব থেকে সেরা এবং এখানে অনেক কম দামে ডোমেইন নাম পেয়ে যাবেন।
কিন্তু, প্রথম বছরের পর থেকে যেকোনো ডোমেইন প্রায় Rs.১০০০ টাকা থেকে Rs.১৫০০ টাকার মধ্যে আপনার রিনিউ (renew) করতে হবে। Domain name এর জন্য আপনার প্রত্যেক বছরে কেবল একবার টাকা দিতে হবে।
  • ডোমেইন নাম কি ? এর প্রকার ও ব্যবহা

২. Web Hosting

একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ, ইন্টারনেটে চালু করার জন্য, প্রথমেই আপনার একটি web hosting space কিনে নিতে হবে। হোস্টিং, আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের ঘরের মতোই।
যেভাবে, যেকোনো দোকান দিতে বা ঘর বানাতে আমাদের একটি জায়গার প্রয়োজন, ঠিক সেভাবেই ইন্টারনেটে একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট চালু করার জন্যও একটি জায়গার প্রয়োজন। এবং, ওয়েব হোস্টিং কিনা মানেই হলো, ইন্টারনেটে একটি জায়গা কিনা।
এখন, এই ওয়েব হোস্টিং এর বিভিন্ন প্রকার রয়েছে এবং আলাদা আলাদা প্রকারের হোস্টিং এর দাম আলাদা আলাদা।
কিন্তু, নতুন বা প্রথম অবস্থায়, আপনার বেশি ভালো হোস্টিং কেনার কোনো প্রয়োজন নেই।
আপনি, সাধারণ shared hosting কিনেই কাজ শুরু করতে পারবেন।
একটি ভালো shared hosting plan এর জন্য আপনার কেবল Rs.২০০ থেকে Rs.৩০০ ভেতরে টাকা দিতে হয়। তাই, বছরে আপনার খরচ হচ্ছে প্রায় Rs.২৫০০ থেকে Rs.৩৫০০ টাকা
তাছাড়া, যখন আপনার ব্লগে ভিসিটর্স বা ট্রাফিক এর পরিমান ডেইলি (daily) ১৫,০০০ থেকেও বেশি হয়ে যাবে, তখন আপনার নিতে হবে cloud hosting.
এবং, cloud hosting এর দাম সাধারণ shared hosting এর তুলনায় একটি বেশি।
একটি, ভালো ক্লাউড হোস্টিং প্ল্যান কিনতে গেলে আপনার মাসে প্রায় Rs. ৫০০ থেকে Rs.১৫০০ টাকার ভেতরে দিতে লাগবে।
যখন, আপনার ব্লগে ট্রাফিক বেশি থাকবে তখন ইনকাম ও বেশি হবে। তাই, নিজের ব্লগিং ইনকাম থেকে এতটুকু টাকা তো খরচ করতেই পারবেন।
  • ৭ সবচে ভালো এবং সেরা ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি
  • হোস্টিং কেনার আগে ধ্যান রাখুন ৫ জরুরি কথা
  • ওয়েব হোস্টিং কি ? এর প্রকার, দাম, কেনার নিয়ম 

Best Web Design & Mobile App Development Company in West Bengal ,India  

৩. Premium theme 

অবশই, আপনারা নিজের ওয়েবসাইট বা ব্লগের ডিসাইন (design) বা গঠনের জন্য একটি থিম (theme) ব্যবহার করতেই হবে। একটি ওয়েবসাইট থিম, আপনার ব্লগ ও ওয়েবসাইটের পুরো গঠন এবং সৌন্দর্যর (style) জন্য দায়ী।
তাই, নিজের ব্লগের ডিসাইন ও সৌন্দর্যের জন্য আপনার একটি premium WordPress theme ব্যবহার করাটা অনেক জরুরি।
এমনিতে, আপনারা ব্লগের জন্য অনেক ফ্রি থিম অবশই পাবেন। সেরা ওয়ার্ডপ্রেস ফ্রি থিম এর মধ্যে, astra, generatepress, oceanWP সব থেকে ভালো এবং অধিক লোকেদের মাঝে প্রচলিত।
কিন্তু, যদি আপনারা একটি প্রফেশনাল ব্লগ তৈরি করার কথা ভাবছেন, তাহলে একটি সেরা প্রিমিয়াম থিম ব্লগে ব্যবহার করুন।
Themeforest ওয়েবসাইট থেকে আপনারা কেবল $20 থেকে $40 এর মধ্যে, ভালো ভালো ওয়েবসাইট থিম কিনে নিতে পারবেন।
তাই, একটি থিম কিনার জন্য আপনার কেবল একবার (onetime) Rs.১৫০০ থেকে Rs.৩০০০ এর মধ্যে টাকা খরচ করতে হবে।
ThemeForest থেকে website theme কিনলে, আপনার কেবল একবার যেকোনো থিমের জন্য টাকা দিতে হবে।

৪. SSL certificate 

SSL certificate আজকাল প্রায় সব ধরণের ওয়েব হোস্টিং এর সাথেই ফ্রীতেই দেয়া হয়। কিন্তু, আপনি যেখান থেকে হোস্টিং কিনছেন, তারা যদি একটি ফ্রি ssl certificate আপনাকে না দেয়, তাহলে অবশই একটি SSL Certificate আপনার কিনে নিতে হবে।

এমনিতে, কেবল Rs.৫০০ টাকার থেকে SSl certificate আপনারা পেয়ে যাবেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে, এই সার্ভিসের জন্য বছরে একবার টাকা দিতে হবে।
অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যারা এর থেকেও কমে আপনাকে SSL certificate দিবে। এবং, কিছু জায়গার থেকে আপনারা ফ্রীতেই একটি SSL certificate নিয়ে নিতে পারবেন। যেমন – Lets Encrypt এবং SSL for free.


শেষে, নিজেই একটি, ব্লগ ও সাধারণ ওয়েবসাইট বানানোর জন্য এই সব জিনিসের ওপরে আপনার খরচ করতে হবে। এবং প্রথম অবস্থায় বছরে কেবল Rs.২৫০০ থেকে Rs.৩৫০০ টাকা আপনার খরচ করতে লাগবে।
তাছাড়া, যদি আপনারা একটি প্রিমিয়াম ওয়ার্ডপ্রেস থিম (premium WordPress theme) কেনার কথা ভাবছেন, তাহলে আরো প্রায় Rs.৩০০০ টাকা কেবল একবার দিতে হবে।
তাহলে দেখলেন তো, নিজে কষ্ট করে ওয়েবসাইট বানালে কতটা কম খরচেই হয়ে যাচ্ছে। আপনি যদি একজন, web designer দিয়ে ওয়েবসাইট বানানোর কথা ভাবেন, তাহলে ওয়েবসাইট তৈরির খরচ অনেক বেশি বেড়ে যাবে।

তাহলে বুঝলেন তো, “একটি ওয়েবসাইট বানাতে কত টাকা লাগবে” ?

যেকোনো সমস্যার জন্য আমাকে নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে প্রশ্ন করুন। আমি যতটা পারবো আপনার সাহায্য অবশই করবো।




Best Web Design & Mobile App Development Company in West Bengal ,India 



 




প্রকৃতি বদলাচ্ছে, কেমন একটা ঠাণ্ডা আবহাওয়া টের পাচ্ছি আমরা। দিনের বেলা কিছুটা গরমবোধ হলেও সকালে আর রাতে শীত শীত লাগছে। এই সময়টাতে না খুব বেশি ঠাণ্ডা বা খুব বেশি গরম থাকে না। মোটামুটি সুন্দর একটি আবহাওয়া।
কিন্তু বেলা বাড়তে না বাড়তেই রোদ, হালকা গরম শুরু হতে থাকে। এই গরম আর হালকা ঠাণ্ডার প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়ে আমাদের শরীরে। ঋতু পরিবর্তনের বিভিন্ন রোগবালাই শুরু হতে থাকে। আবহাওয়ার তারতম্য, ঋতু পরিবর্তন, বাতাসে আর্দ্রতার ওঠানামার কারণে জ্বরের প্রকোপ দেখা দেবে। ঋতু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট এই জ্বর বেশিরভাগই ভাইরাসজনিত।

ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাস যখন বেড়ে যায়, তখন ভাইরাল ফিবার, ভাইরাল রাইনাইটিস, সাইনোসাইটিস এগুলো হয়। আর আমাদের শরীরের সঙ্গে যে একটি ভারসাম্য থাকে এখানে পরিবর্তন হয়। পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেক সময় কাশি হয়, সর্দি হয়। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে শরীরের পরিবর্তন হয়, এটি হলো প্রধান কারণ। তাই আমাদের সাবধান থাকতে হবে অনেক বেশি।

কোন রোগে সাবধানতা বেশি প্রয়োজন
শীত আসতে থাকলে মূলত আমাদের শ্বাসতন্ত্রের রোগগুলো বাড়ে বেশি। শীতে বাতাসের তাপমাত্রা কমার সঙ্গে আর্দ্রতাও কমে যায়, যা শ্বাসনালীর স্বাভাবিক কর্মপ্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে। ফলে ভাইরাসের আক্রমণ সহজ হয়। এছাড়া ধূলোবালির পরিমাণ বেড়ে যায়। ঠাণ্ডা, শুষ্ক বাতাস হাঁপানি রোগীর শ্বাসনালীকে সরু করে দেয়, ফলে হাঁপানির সমস্যা বাড়ে।

এছাড়া এসময় নাক বন্ধ হয়ে যায়, অনবরত পানি ঝরতে থাকে, হাঁচি আসে। হালকা জ্বর, শরীর ব্যথা, মাথা ব্যথা, শরীর ম্যাজ ম্যাজ করা, দুর্বল লাগা ও ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়। এটা মূলত শ্বাসতন্ত্রের উপরের অংশের রোগ।

এসময় ইনফ্লুয়েঞ্জাও বেশ সমস্যার কারণ হতে পারে। এই রোগের ক্ষেত্রে যে লক্ষণগুলো দেখা দেয়- জ্বর, কাশি, নাক দিয়ে পানি পড়া, গলা খুশখুশ করা, হাতে-পায়ে ব্যথা বা শরীর ম্যাজম্যাজ করা ইত্যাদি। ইনফ্লুয়েঞ্জা হলে ভয় না পেয়ে বিশ্রাম, পুষ্টিকর খাদ্য, প্রচুর পরিমাণে পানি পান ও ভিটামিন সি-যুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। গলাব্যথা বা গলা খুশখুশ করলে গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে গড়গড়া করলে আরাম পাবেন।

শীতের শুরুতে ফুসফুসের পাশাপাশি সাইনাস, কান ও টনসিলের প্রদাহও বাড়ে। এসব ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই ভালো। এছাড়া যাদের হাঁপানি বা অনেকদিনের কাশির সমস্যা যেমন ব্রংকাইটিস আছে, এই আবহাওয়ায় তাদের কষ্টও বাড়ে।

শীতের শুষ্কতায় অনেকের ত্বক ফেটে যায় এবং চর্মরোগ দেখা দেয়। শীত খুব তীব্র হলে হৃদযন্ত্রের রক্তনালি সংকুচিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকও হতে পারে। শীতের শুরুতে মশার খুব উপদ্রব বাড়ে। তাই মহাবাহিত রোগ থেকে সাবধান।

কুসুম গরম পানিতে লেবু ও মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। তুলসী পাতার রস, আদার রস, বাসক পাতার রস, কালিজিরা প্রভৃতি ঔষধি দ্রব্যের ব্যবহারও উপসর্গ কমাতে পারে। যদি রোগের তীব্রতা বেড়ে যায়, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

শিশুদের জন্য নিউমোনিয়া একটি সাধারণ রোগ। নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই দ্রুত চিকিত্সকের শরণাপন্ন হতে হবে। গ্রহণ করতে হবে যথাযথ ব্যবস্থা চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী।

ঠাণ্ডা পানি, ঠাণ্ডা খাবার পরিহার করা, বাইরে বের হওয়ার সময় স্কার্ফ বা মাফলার দিয়ে মাথা, কান ও নাক ঢেকে রাখা, হাতে ও পায়ে মোজা ব্যবহার করা প্রয়োজন। কোনো খাবারে যদি অ্যালার্জি থাকে, তবে সেটি এড়িয়ে চলতে হবে। বাড়িতে বা কর্মক্ষেত্রে আপনার ঘরটিকে যতটা সম্ভব উষ্ণ রাখতে চেষ্টা করুন। এছাড়া যদি ইনহেলারে অভ্যস্ত হয়ে থাকেন, তবে সেটি সঙ্গে রাখুন।

শীতের সময়টাতে সুস্থ থাকতে, নিজেকে ঠাণ্ডার হাত থেকে বাঁচাতে এই পদক্ষেপগুলোর কথা অবশ্যই মাথায় রাখবেন-

১. ঠাণ্ডা খাবার ও পানীয় একেবারে পরিহার করুন। পুষ্টিকর ও সুষম খাদ্য গ্রহণ, কাঁচাসবজির সালাদ,ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’যুক্ত ফলমূল গ্রহণ এবং পর্যাপ্ত পানি পান করা, যা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে দেহকে রাখবে সুস্থ।

২. নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন করতে হবে। নিয়মিত ও পরিমিত কায়িক পরিশ্রম। আপনার ঘরবাড়ি তথা ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা। হাত ধোয়ার অভ্যাস করা, বিশেষ করে নাক মোছার পর পর; বাইরে থেকে আসার পর এবং খাদ্যবস্তুর সংস্পর্শে আসার আগে হাত ধোয়া। বাইরের ধুলোবালি এসময় খুব বিরক্ত করে। এজন্য বাইরের ধুলো এড়াতে ভালো হয় মাস্ক ব্যবহার করলে।

৩. ধূমপান পরিহার করুন। সিগারেটের ধোয়া শ্বাসকষ্ট, ব্রংকাইটিসের সমস্যা বাড়ায়। আর সবসময় ঘরের দরজা-জানালা খুলে পর্যাপ্ত পরিমাণে আলো-বাতাস প্রবেশের সুযোগ করে দিয়ে একটি নির্মল বসবাসের পরিবেশ নিশ্চিত করা। প্রয়োজনে ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা নিয়ে নিন।



তাঁকে কেবল তারকা বলা উচিত নয়। তিনি মহাতারকা। বোলারের গোলা তাঁর দিকে ছুটে এলে যখন তিনি অনায়াসে সেটাকে উড়িয়ে দেন গ্যালারিতে, আওয়াজ ওঠে ‘মাহি মার রাহা হ্যায়’। দীর্ঘ ক্রিকেট কেরিয়ারে একই রকম জনপ্রিয় মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। আইপিএল শুরুর মুখে আরও একবার স্পষ্ট হয়ে গেল ঠিক কতটা করিশ্মা তাঁর।
চেন্নাইয়ের অনুশীলন দেখতে গ্যালারি ভরে গেল চিদাম্বরম স্টেডিয়ামের। আর মাঠে মাহির পা পড়তেই ‘ধোনি ধোনি’ চিৎকারে কান পাতা দায়। চেন্নাই সুপার কিংস তাদের টুইটার হ্যান্ডলে পোস্ট করেছে সেই অবিস্মরণীয় মুহূর্তের ভিডিও। দেখুন সেই ভিডিও—





কেবল অনুশীলন দেখতে হাজির কাতারে কাতারে মানুষ। গমগম করছে স্টেডিয়াম। তাঁকে দেখে উল্লাসে মাতোয়ারা সবাই। পুরো ব্যাপারটা দেখে অবাক হয়ে যান ধোনিও।
‘ধোনি-ম্যাজিক’-এর এই ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। ধোনির মতো নেটিজেনরাও বিস্মিত ধোনিকে ঘিরে পাগলামি দেখে। সোশ্য়াল মিডিয়ায় ওই মুহূর্তের বিস্ফোরক আবহ দেখে কেউ কেউ একে ‘ধোনিফায়েড মোমেন্ট’ও বলছেন।
প্রসঙ্গত, ২৩ মার্চ চেন্নাইয়ের সঙ্গে রয়‌্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের ম্যাচ দিয়েই শুরু এবারের আইপিএল। শুরুতেই ধোনি বনাম কোহলি লড়াই দেখতে মুখিয়ে আমজনতা। তার মধ্যেই ধোনির এমন ভিডিও ঘিরে উত্তাপ বাড়ল বিশ্বের সবচেয়ে দামি ক্রিকেট লিগের।


ডিম-প্রেমিকদের জন্য রয়েছে সুখবর। ইউনিভার্সিটি অফ সিডনি থেকে সম্প্রতি একটি গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে যে ডিমের কুসুম খেলে কোনও ক্ষতি নেই।

এত দিন বলা হয়েছে যে, ডিমের কুসুম স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। দিনে ৪টে ডিম খাওয়া যায় আনায়াসেই, কিন্তু ওই কুসুম বাদ দিয়ে।
কিন্তু ডিম-প্রেমিকদের মনের কথা একটাই— ডিমের কুসুমই যদি না খাওয়া যায়, তা হলে আর জীবনে থাকল কী?
সেই সব ডিম-প্রেমিকদের জন্যই রয়েছে সুখবর। ইউনিভার্সিটি অফ সিডনি থেকে সম্প্রতি একটি গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে যে, ডিমের কুসুম খেলে কোনও ক্ষতি নেই।

সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গবেষক, নিক ফুলার জানিয়েছেন যে, ডিমে প্রয়োজনীয় প্রোটিন ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস থাকে যা চোখ, হৃদপিণ্ড, ধমণীকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
কিন্তু, ডিমের কুসুম খেলে অন্য খাবারের প্রতি খানিক সংযোগ দেখাতেই হবে, বলে জানিয়েছেন গবেষক নিক ফুলার। তাঁদের গবেষণা অনুযায়ী, সম্পূর্ণ ডিম খেলে, খাবারের তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে স্যাচুরেটেড ফ্যাট (যেমন মাখন)। তার বদলে খাওয়া যেতে পারে মোনো-আনস্যাচুরেটেড ও পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট (অলিভ ওয়েল)।
মোদ্দা কথা, ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত জরুরি। কারণ এতে রয়েছে নানা ভিটামিনের সমাহার। শুধু মনে রাখতে হবে, কী ভাবে রান্না করা হচ্ছে আপনার প্রিয় খাদ্য বস্তুটি।

গত সপ্তাহেই চিনে মুক্তি পেয়েছিল এই মোবাইল ফোনটি। মুক্তির পরেই ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছে এমআই সিরিজের এই ফোনটি।

Xiaomi Redmi S2 to be launched in India in June dgtl
আসছে নতুন ফোন। প্রতীকী ছবি—শাটারস্টক

চিনের পর এবার ভারতে পা রাখতে চলেছে বহু প্রতীক্ষিত মোবাইল জায়ামি রেডমি এস২। রেডমি ইন্ডিয়া কোম্পানির তরফে থেকে টুইট করে মোবাইলের টিজার প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানেই বলা হয়েছে জুন মাসের ৭ তারিখ পাকাপাকি ভাবে ভারতে মুক্তি পেতে পারে জায়ামি রেডমি এস২।

গত সপ্তাহেই চিনে মুক্তি পেয়েছিল এই মোবাইল ফোনটি। মুক্তির পরেই ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছে এমআই সিরিজের এই ফোনটি। অনুমান করা হচ্ছে, ভারতের বাজারে এই ফোনটির দাম হতে পারে ৮,৯৯৯ টাকা। এমনটাই জানা গিয়েছে এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী।

ফোনটির ইনটারনাল স্টোরেজ থাকবে ৩২ জিবি ও র‌্যাম থাকবে ৩ জিবি। ফোনের সাইজ ৫.৯৯ ইঞ্চি। থাকছে এইচডি ডিসপ্লে।
মোবাইলের আর এক সিরিজের ইনটারনাল স্টোরেজ থাকবে ৬৪ জিবি ও র‌্যাম থাকবে ৪ জিবি। এক্ষেত্রে দাম শুরু হতে পারে ১৩ হাজার টাকা থেকে, বলে জানা গিয়েছে।
সেলফি ফোন হিস‌েবে মোবাইলের ক্যামেরায় থাকছে বৈচিত্র। ১৬ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা এবং প্রাইমারি ক্যামেরায় থাকছে দুটি সেন্সর। ১২ ও ৫ লেন্স যুক্ত মেগাপিক্সেলের এই দুটি সেন্সরের মাধ্যমে ছবির আকর্ষণীয়তা বাড়বে। ব্যাটারি ক্ষমতা থাকছে ৩০৮০ এমএএইচ।
এমআই সিরিজে এর আগের মোবাইলগুলি ভারতের বাজারে যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়েছিল। সেই দিকে তাকিয়েই কোম্পানির কর্তারা সেলফি ফোনের বাজার ধরতে এই ফোন এনেছেন বলে মনে করা হচ্ছে।

Author Name

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.